১৯০৭ সালে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগারে খোঁজ করে চর্যাগীতির পুঁথিটি আবিষ্কার করেন। এটি ছিল একটি পুরনো পুঁথি, যা পূর্বে বহুদিন ধরে ভুলে ছিল এবং অসম্পূর্ণ ছিল। শাস্ত্রী মহাশয়ের এই গবেষণার ফলে চর্যাগীতির পুঁথির অস্তিত্ব পুনরায় চিহ্নিত হয়, যা পরবর্তীতে বাংলা সাহিত্যের একটি অমূল্য সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হয়।
নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগারটি তার প্রাচীন সাহিত্য ও ধর্মীয় গ্রন্থের জন্য পরিচিত ছিল। এই গ্রন্থাগারে বিভিন্ন ধরনের পুরনো সাহিত্যরচনা ছিল, যা ভারতীয় উপমহাদেশের সাংস্কৃতিক ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
Please login or Register to submit your answer