ড. শশীভূষণ দাশগুপ্ত নব চর্যাপদ ১৯৬৩ সালে আবিষ্কার করেন। ১৯৬৩ সালে তার এই আবিষ্কার বাংলা সাহিত্যে একটি নতুন অধ্যায় রচনা করে। নব চর্যাপদ ছিল চর্যাগীতির একটি পরবর্তী সংস্করণ, যেখানে বিভিন্ন তান্ত্রিক ভাবনা, বৈষ্ণব চিন্তা এবং আধ্যাত্মিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন ঘটেছিল।
ড. দাশগুপ্ত তার গবেষণার মাধ্যমে নব চর্যাপদকে চিনিয়ে দেন, যা বাংলার সাহিত্য গবেষণায় একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। এই আবিষ্কার বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির ইতিহাসে একটি অমূল্য সম্পদ হিসেবে গণ্য হয়, যা পরবর্তী প্রজন্মের গবেষকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
Please login or Register to submit your answer