বিসিএস ডাইজেস্ট

বাংলাদেশের কৃষ্টি ও সংস্কৃতি

সংস্কৃতি হলাে প্রত্যেক মানুষের ব্যক্তিগত আচরণের সমষ্টি।

বাংলাদেশের সর্বজনস্বীকৃত প্রাচীন সংস্কৃতির ধারা হলাে- বৈশাখী মেলা।

পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শােভাযাত্রা ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের স্বীকৃতি লাভ করে—৩০ নভেম্বর, ২০১৬।

বাংলাদেশের সুর সম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খান; তাঁর জন্মস্থান ব্রাহ্মণবাড়িয়া; ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে বলা হয় বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী।

মরমী কবি হাছন রাজা; বাউল সম্রাট লালন শাহ; লালন শাহের গানের বিষয়বস্তু দেহতত্ত্ব, লালনের আখড়া অবস্থিত- কুষ্টিয়া।

বাউল গানের বিশেষত্ব আধাত্মবিষয়ক। উপজাতিদের বর্ষবরণ উৎসবকে সামগ্রিকভাবে বলা হয়— বৈসাবি; রাখাইনদের উৎসবের নাম- জলকেলি।।

সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানটের প্রতিষ্ঠা—১৯৬১; উদীচী শিল্পী গােষ্ঠীর প্রতিষ্ঠা- ১৯৬৮।

‘গম্ভীরা বাংলাদেশের যে অঞ্চলের গান— চাঁপাইনবাবগঞ্জ (রাজশাহী)।

‘চটকা’ ও ‘ভাওয়াইয়া বাংলাদেশের রংপুর।

ভাটিয়ালী বাংলাদেশের ময়মনসিংহ।

ভাণ্ডারীচট্টগ্রাম অঞ্চলের গান।

ঢাকা, ময়মনসিংহ অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী নৃত্যের নাম— জারি।

এই বিভাগ থেকে আরো পড়ুন

‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানাে একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটির গীতিকার আবদুল গাফফার চৌধুরী; গানটির প্রথম সুরকার— আবদুল লতিফ, বর্তমান সুরকার আলতাফ মাহমুদ।

‘মােরা একটি ফুলকে বাঁচাবাে বলে যুদ্ধ করি’ বিখ্যাত এ বাংলা গানটির রচয়িতা— গােবিন্দ হালদার।

বাংলাদেশের একমাত্র লােকশিল্প জাদুঘরটি নারায়ণগঞ্জের সােনারগাঁয়ে।

লােকশিল্প জাদুঘরের বর্তমান নাম— জয়নুল লােক ও কারুশিল্প জাদুঘর।

বাংলাদেশের জাতীয় জাদুঘর অবস্থিত— ঢাকার শাহবাগে। প্রতিষ্ঠিত—৭ আগস্ট, ১৯১৩ সালে।

মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর অবস্থিত ঢাকার আগারগাঁও (তবে প্রথমে প্রতিষ্ঠিত হয় সেগুনবাগিচায়)। প্রতিষ্ঠিত—২২ মার্চ, ১৯৯৬ সালে।

বাংলাদেশের জাতীয় গ্রন্থাগার অবস্থিত— আগারগাঁও।

বাংলাদেশের জাতীয় নাট্যশালা অবস্থিত- শিল্পকলা একাডেমিতে, আর শিল্পকলা একাডেমি অবস্থিত—ঢাকার সেগুনবাগিচায়।

বাংলাদেশের জাতিতাত্ত্বিক বা নৃ-তাত্ত্বিক জাদুঘর চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে।

বাংলাদেশের সর্বপ্রথম জাদুঘর-বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর রাজশাহী (১৯১০)।

বাংলায় পঞ্চাশের মন্বন্তর (দুর্ভিক্ষ) হয়েছিল ইংরেজি ১৯৪৩ সালে।

জয়নুল এর উপর আঁকেন বিখ্যাত চিত্রশিল্প ‘ম্যাডােনা ৪৩’।

প্রখ্যাত ‘তিন কন্যা’ ছবিটি এঁকেছেন—কামরুল হাসান; মনপুরা-৭০–একটি চিত্রশিল্পের নাম।

বাংলাদেশের যে সঙ্গীতজ্ঞ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন ওস্তাদ আয়াত আলী খান; বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন পল্লীগীতির গায়ক—আব্বাস উদ্দিন ও আবদুল আলীম।

বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন নৃত্যশিল্পী বুলবুল চৌধুরী; বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিত্রশিল্পী শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন।

বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ কাঠ খােদাই শিল্পী— অলক রায়; শ্রেষ্ঠ কার্টুনিস্ট- রনবী (রফিকুন্নবী)।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button