পদ্মা সেতু নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য

Preparation BD
By -
0
একনজরে পদ্মা সেতু
প্রকল্পের নামপদ্মা সেতু প্রকল্প
মূল সেতুর দৈর্ঘ্য৬.১৫ কিলােমিটার
ভায়াডাক্ট৩.৮১ কিলােমিটার
সংযােগ সড়কদুই প্রান্তে ১৪ কিলােমিটার
নদীশাসন হয়েছেদুই পারে ১২ কিলােমিটার
প্রকল্পে কাজ করেছেএকসঙ্গে সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার মানুষ
পানির স্তর থেকে সেতুর উচ্চতা১৮.৩০ মিটার। (ঋতুভেদে পরিবর্তনশীল)
সেতুর পাইলিংয়ের সংখ্যা২৯৪
সেতুর পাইলিংয়ের সর্বোচ্চ গভীরতা৪১১.৫০ ফুট (১২৫.৪৬ মিটার)।
সেতুতে থাকবেগ্যাস ও অপটিক্যাল ফাইবার লাইন
সেতুর ধরনদ্বিতলবিশিষ্ট (ওপরে যানবাহন চলাচলের পথ; নিচে রেলপথ)
সেতুর পিলারের সংখ্যা৪২

পদ্মা সেতু

অবশেষে পূর্ণতা পেল কোটি বাংলাদেশির স্বপ্ন ও আশা। বিশ্ব জানল বাংলাদেশের সক্ষমতা। প্রমত্ত পদ্মার ওপর নির্মিত হলাে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের। মানুষের স্বপ্নের সংযােগ, যা বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু। এর মাধ্যমে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটবে দেশের আর্থসামাজিক অবস্থার।

গত ২৫ জুন ২০২২দেশের বৃহত্তম যােগাযােগ অবকাঠামাে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মুন্সিগঞ্জের মাওয়া প্রান্তের সুধী সমাবেশের পর ফলক উন্মােচনের মধ্য দিয়ে খুলে যায় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার সঙ্গে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের অপরাপর অংশের জন্য সংযােগ, যােগাযােগ ও সম্ভাবনার অনন্ত দুয়ার। প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমােহর এবং ১০০ টাকা মূল্যের স্মারক নােট অবমুক্ত করেন।

পদ্মা নদী

ভারতে যেটি গঙ্গা, সেটির নাম বাংলাদেশ অংশে পদ্মা। এটি গঙ্গার প্রধান ধারা। গঙ্গার উৎপত্তি হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে, যা সমুদ্র থেকে প্রায় সাত হাজার মিটার উঁচুতে। উৎপত্তির পর নদীটি ২ হাজার ৫২০ কিলােমিটার পাড়ি দিয়ে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে। গঙ্গা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা দিয়ে সেখান থেকেই নদীটির নাম হয় পদ্মা। বাংলাদেশে প্রবেশ করে এটি রাজশাহী, পাবনা, কুষ্টিয়া, রাজবাড়ী হয়ে পৌঁছায় গােয়ালন্দ-দৌলতদিয়া আরিচা পর্যন্ত দৌলতদিয়ায় পদ্মা ও যমুনা মিলিত হয়। এরপর পদ্মা যমুনার মিলিত ধারা চাঁদপুরের কাছে মেঘনার সঙ্গে মিলে মেঘনা নামে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে মিশেছে।

পদ্মা সেতুর স্বপ্ন দুই যুগ আগের

বিপুল ব্যয় করে দেশের বড় নদীর ওপর যে সেতু নির্মাণ সম্ভব, বাংলাদেশের সেই সামর্থ্য প্রকাশ পায় ১৯৯৮ সালে। ওই বছরই যমুনা নদীর ওপর ৩ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতু চালু হয়। তখনই তকালীন প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনা পদ্মা নদীতেও একটি সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেন। ১৯৯৯ সালের মে মাসে পদ্মা সেতু প্রকল্পের জন্য প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষা (প্রি-ফিজিবিলিটি স্টাডি) শুরু হয়। বলা যায়, এটাই দালিলিকভাবে পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পের প্রথম সূত্রপাত। এ হিসাবে স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণের যাত্রা প্রায় দুই যুগ আগের।

দেশীয় অর্থায়নে দেশের সেতু

পদ্মা সেতু প্রকল্পের নকশা চূড়ান্ত হওয়ার পর ২০১১ সালের এপ্রিল থেকে জুনের মধ্যে সেতু প্রকল্পে অর্থায়নের বিষয়ে বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), জাইকা ও ইসলামি উন্নয়ন ব্যাংকের (আইডিবি) সঙ্গে ঋণ চুক্তি সই করে সরকার। কিন্তু নির্মাণকাজের তদারক করতে পরামর্শক নিয়ােগে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের অভিযােগ আনে বিশ্বব্যাংক।

এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ২০১২ সালের ৯ জুলাই মন্ত্রিপরিষদের এক বৈঠকে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর ২০১৬, ২০১৮ ও ২০১৯ সালে তিন দফা পদ্মা সেতু উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) সংশােধন করা হয়। এর মধ্যে ২০১৬ সালের সংশােধনীতে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকা। ২০১৮ সালে তা বেড়ে হয় ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা।

এখন পর্যন্ত সেই ব্যয়ের পরিমাণই বহাল আছে। প্রসঙ্গত, পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের দুর্নীতির অভিযােগের তদন্তে নামে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২০১৪ সালে তদন্ত শেষে দুদক জানিয়ে দেয়, দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের প্রমাণ পাওয়া যায়নি। পরে ২০১৭ সালে কানাডার টরন্টোর এক আদালত জানান, পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের উপযুক্ত প্রমাণ পাননি তাঁরা।

পদ্মার বুকে দেশের সবচেয়ে বড় সেতু

পদ্মা নদীতে প্রথম স্থাপনা লালন শাহ সেতু, যা ২০০৪ সালে চালু হয়েছে। এই সেতু পাবনার ঈশ্বরদীর সঙ্গে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার সংযােগ স্থাপন করেছে। মূলত বঙ্গবন্ধু সেতুর ব্যবহার বাড়াতেই সেতুটি নির্মাণ করা হয়। ২৫ জুন ২০২২ উদ্বোধনের পর পদ্মা সেতু বর্তমানে বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু। মূল সেতুর দৈর্ঘ্য ৬ দশমিক ১৫ কিলােমিটার। দ্বিতীয় দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু সেতুর দৈর্ঘ্য ৪ দশমিক ৮ কিলােমিটার দৈর্ঘ্যের দিক দিয়ে তৃতীয় লালন শাহ সেতু। দৈর্ঘ্য প্রায় ১ দশমিক ৭৯ কিলােমিটার।

সবচেয়ে গভীর পাইলের সেতু

পাইল বসানাের উদ্দেশ্য, সেতুর ভিত্তি শক্তিশালী করা, যাতে অধিক ভারে সেতু দেবে না যায়। সেতু বিভাগের তথ্যমতে, বিশ্বে আর কোনাে সেতুতে পদ্মা সেতুর মতাে গভীরতায় পাইল বসানাের প্রয়ােজন। হয়নি। মূল সেতুতে পাইল রয়েছে। ২৬৪টি। নদীর ভেতরে ও দুই প্রান্তে সেতুর ৪০টি পিলারের নিচে পাইপের মতাে দেখতে পাইলগুলাে বসানাে হয়েছে। নদীর পাইলগুলাে ভেতরে ফাঁকা, ইস্পাতের তৈরি। প্রতিটি পাইলের ব্যাসার্ধ ৩ মিটার। পুরুত্ব ৬২ মিলিমিটার। একেকটি পিলারের নিচে ছয় থেকে সাতটি পাইল বসানাে হয়েছে। এই পাইল নদীর তলদেশের মাটি থেকে সর্বোচ্চ ১২৫ দশমিক ৪৬ মিটার (প্রায় ৪১২ফুট) গভীরে বসানাে হয়েছে।

পদ্মা সেতুতে ২০ দেশের মেধা

পদ্মা সেতু শুধু নদীর দুই পারকেই যুক্ত করেনি, বাংলাদেশকে যুক্ত করেছে অনেক দেশের সঙ্গে। এই প্রকল্পে বাংলাদেশসহ ২০টি দেশের মানুষ সরাসরি যুক্ত ছিলেন। ১০টি দেশের বিপুল উপকরণ এবং প্রায় ৫০টি দেশের কিছু না কিছু উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে। বাংলাদেশ ছাড়াও যেসব দেশের মেম্বায় পদ্মা সেতু হচ্ছে, সেগুলাে হলাে চীন, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, সিঙ্গাপুর, জাপান, ডেনমার্ক, ইতালি, মালয়েশিয়া, কলম্বিয়া, ফিলিপাইন, তাইওয়ান, নেপাল ও দক্ষিণ আফ্রিকা।

ইস্পাতের স্প্যানে দৃশ্যমান পদ্মা সেতু

পদ্মা সেতুর মূল কাঠামাে তৈরি হয়েছে ইম্পাত বা স্টিলের স্প্যান দিয়ে। একেকটি স্প্যানের দৈর্ঘ্য ১৫০মিটার। পদ্মা নদীর দুই পার যুক্ত করতে লেগেছে ৪১টি স্প্যান। স্প্যানগুলাে বসাতে ১ হাজার ১৬৮ দিন সময় লেগেছে। যার শুরু হয়েছিল ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর। আয়তাকার, ধূসর রঙের; দেখতে স্প্যানগুলাে অনেকটা খাঁচার মতাে। সেতুর ইস্পাতের স্প্যানগুলাের একেকটির ওজন ৩ হাজার ২০০ টন। পদ্মা সেতুর স্প্যান তৈরি হয়েছে চীনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের হেবেই প্রদেশের শিংহুয়াংডাও শহরের বড় একটি কারখানায়।

সেতুর রং ধূসর যে কারণে

পদ্মা সেতুর মূল কাঠামােতে ধূসর রং করার কারণ আছে। কারণটি হলাে। ধূসর রজ্ঞে ওপর আলাে পড়লে তা বেশি ফুটে ওঠে। ভরা পূর্ণিমায় চাঁদের আলাে ধূসর রঙের সেতুর সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেবে। এ ছাড়া সড়কবাতির আলােও ধূসরে ভালাে ফুটবে। পদ্মা সেতুর জন্য রং ব্রাহ করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের একটি কোম্পানি। এই রং ২৫ বছর স্থায়ী হবে বলে নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে।

পদ্মা সেতু বাঁকা কেন

পদ্মা সেতু সরলরেখার মতাে সােজা নয়। সামান্য বাঁকা। প্রশ্ন হলাে, পদ্মা সেতু অনুভূমিকভাবে বাঁকা কেন? এর ব্যাখ্যা হলাে, পদ্মা সেতু অনেক দীর্ঘ। ৬ দশমিক ১৫ কিলােমিটার। এত লম্বা পথ যদি সরলরেখার মতাে সােজা হয়, তাহলে গাড়ির চালকেরা অনেক সময় অমনােযােগী হয়ে পড়েন। চালকদের হাত স্টিয়ারিংয়ে না-ও থাকতে পারে।

একটু বাঁকা সেতুতে চালকদের হাত স্টিয়ারিংয়ের ওপরে থাকবে, মনােযােগও থাকবে গাড়ি চালানাের দিকে। ফলে দুর্ঘটনা ঘটার শঙ্কা অনেক কমে যাবে। একটা স্থল সড়কে দুর্ঘটনা আর একটা সেতুর ওপরে দুর্ঘটনার মধ্যে পার্থক্য আছে। কোনাে দুর্ঘটনাই কাম্য নয়; কিন্তু সেতুর ওপরে দুর্ঘটনা ঘটলে তা সমস্যার সৃষ্টি করবে অনেক বেশি। আরেকটা কারণ আছে দীর্ঘ সেতু অনুভূমিকভাবে একটু বাঁকা করে তৈরি করার। তা হলাে বিপরীত দিক থেকে আসা গাড়ির হেডলাইট সরাসরি চালকের চোখে পড়বে না। তাতেও দুর্ঘটনার শঙ্কা কমে যাবে।

পদ্মা সেতু জাদুঘর

পদ্মা সেতু এলাকায় প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে পদ্মা সেতু জাদুঘর গড়ে তােলা হচ্ছে। এ পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার ৩৬৫টি প্রাণীর নমুনা সংরক্ষণ করা হয়েছে। এগুলাে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে পদ্মা সেতু প্রকল্পের একটি স্থানে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৪০০ প্রজাতির প্রাণী আছে। এর অর্ধেকের বেশি পদ্মা নদী অববাহিকার। বাকিগুলাে দেশের অন্যান্য এলাকা থেকে সংগ্রহ করা। প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মাছের প্রজাতি ৩২৮টি। এ ছাড়া পাখির প্রজাতি ১৭৭টি ও স্তন্যপায়ী প্রাণী ৩৫টি। বাংলাদেশের বিপন্ন প্রজাতির প্রাণী ঘড়িয়াল, মিঠাপানির ডলফিন, গন্ধগােকুলসহ নানা প্রজাতির প্রাণী জাদুঘরে থাকবে।

সময়ানুক্রমিক পদ্মা সেতুসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন তথ্য
নংঘটনা বা তথ্যসময় (মাস/সাল)
প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষা (প্রি-ফিজিবিলিটি স্টাডি) সম্পন্ন১৯৯৮-১৯৯৯
শেখ হাসিনা কর্তৃক পদ্মা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন৪ জুলাই ২০০১
 জাপানি দাতা সংস্থা জাইকা কর্তৃক মাওয়া-জাজিরার শেষ প্রান্তে সেতু নির্মাণের সুপারিশ২০০৪
পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প (ভূমি অধিগ্রহণ) অধ্যাদেশ, ২০০৭ জারি এবং একনেকে প্রকল্প পাস।২০০৭ 
নকশা প্রণয়নে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান চূড়ান্তকরণ২০০৮ 
আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক সেতুর নকশা প্রণয়নে পরামর্শক নিয়ােগ২০০৯ 
সেতুর প্রাথমিক নকশা সম্পন্ন২০১০ 
সরকার কর্তৃক দরপত্র আহ্বানএপ্রিল ২০১০
বিশ্বব্যাংকের আপত্তিতে আবার দরপত্র আহ্বানঅক্টোবর ২০১০
১০সংশােধিত প্রকল্প প্রস্তাব অনুমােদন১১ জানুয়ারি ২০১১
১১বিশ্বব্যাংক কর্তৃক ১২০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণসহায়তার অনুমােদন২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১ 
১২ বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের ঋণ চুক্তি সই২৮ এপ্রিল ২০১১
১৩ জাইকার সঙ্গে ঋণ চুক্তি সই১৮ মে ২০১১
১৪আইডিবির সঙ্গে ঋণ চুক্তি সই২৪ মে ২০১১
১৫এডিবির সঙ্গে ঋণ চুক্তি সই৬ জুন ২০১১
১৬দুর্নীতির অভিযােগে বিশ্বব্যাংক ও অন্য দাতা সংস্থাগুলাের ঋণ চুক্তি বাতিল২৯ জুন ২০১২ 
১৭প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের ঘােষণা৮ জুলাই ২০১২
১৮মূল সেতু নির্মাণের জন্য চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের চুক্তি১৭ জুন ২০১৪ 
১৯প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক মূল সেতুর নির্মাণকাজ উদ্বোধন১২ ডিসেম্বর ২০১৫
২০৩৭ ও ৩৮ নম্বর পিলারের ওপর প্রথম স্প্যান স্থাপন৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭
২১মাওয়া প্রান্তে অবস্থিত ১২ ও ১৩ নম্বর পিলারের ওপর ৪১তম ও শেষ স্প্যান স্থাপন১০ ডিসেম্বর ২০২০
২২সেতু পারাপারের জন্য টোলের হার নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি১৭ মে ২০২২
২৩২৫ জুন ২০১২ তারিখে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের ঘােষণা২৪ মে ২০২২
২৪প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক পদ্মা সেতু উদ্বোধন২৫ জুন ২০২২

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)

#buttons=(Accept !) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Check Now
Accept !