কুটির, অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি (সিএমএসএমই) খাতে ক্লাস্টার বা গুচ্ছভিত্তিক ঋণ দেওয়ার উদ্যোগ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক চলতি বছরেই এসএমই ঋণের ১০ শতাংশ গুচ্ছভিত্তিক ঋণ দিতে বলেছে।
এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের কোনাে জামানত লাগবে না। এ খাতে ব্যাংকঋণ নিশ্চিত করতে নীতিমালা জারি করে সর্বোচ্চ ৫ কিলােমিটার সীমানায় অবস্থিত অনুরূপ সমজাতীয় বা সম্পর্কযুক্ত পণ্য উৎপাদন বা সেবায় নিয়ােজিত ৫০ বা ততােধিক উদ্যোগের সমষ্টিকে সামষ্টিকভাবে একটি ক্লাস্টার হিসেবে বিবেচনা করা হবে।
এই বিভাগ থেকে আরো পড়ুন
- কর্মসংস্থানে স্টার্টআপের ভূমিকা
- দারিদ্র্য বিমােচনে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন : শেখ হসিনা মডেল
- ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই)
- এলসি (ঋণপত্র)
- বিশ্বব্যাপী মার্কিন ডলারের মূল্য বৃদ্ধির উৎস
- বাংলা বন্ড
- ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে
- স্মার্ট বাংলাদেশ
- নেকড়ে যােদ্ধা কূটনীতি
২০২২ সালে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলাে সিএমএসএমই খাতে যে ঋণ দেবে তার ১০ শতাংশ গুচ্ছভিত্তিক হতে হবে। পরবর্তীতে এ লক্ষ্যমাত্রার পরিমাণ প্রতিবছর কমপক্ষে ১ শতাংশ হারে বাড়িয়ে ২০২৪ সালের মধ্যে কমপক্ষে ১২ শতাংশে উন্নীত করতে হবে।
ক্লাস্টারে প্রদত্ত ঋণের ৫০ শতাংশ বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারিত ক্লাস্টারে দিতে হবে, ৫০ শতাংশ দিতে হবে অন্য ক্লাস্টারে। ক্লাস্টারের উদ্যোক্তাদের চলতি মূলধন ও মেয়াদি উভয় ধরনের ঋণ দেওয়া যাবে।
ঋণের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর। ঋণ পরিশােধে গ্রেস পিরিয়ড হবে সর্বোচ্চ ছয় মাস। বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় এ ঋণ দেওয়া যাবে।