বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন এ বিভিন্ন পদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ। পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (নন-ক্যাডার), বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন সচিবালয়, ঢাকা, নিম্নলিখিত পদসমূহে সরাসরি নিয়োগের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের নিকট থেকে অনলাইনে আবেদনপত্র আহবান করছেন। বিস্তারিত নিচে দেখুন :
** শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ এর ৩০ জ্যৈষ্ঠ, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ/১৩ জুন, ২০২১ তারিখের ৫৭.০০.০০০০.053.99.005.২১-১৬৯ নং প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী (কপি সংযুক্ত) মূল টেকনোলজির পদসমূহে আবেদনের ক্ষেত্রে ইমার্জিং টেকনোলজির ডিগ্রীধারী প্রার্থীদের মধ্যে যারা আবেদনের শেষ তারিখ অর্থাৎ ২৭.১২.২০২২ তারিখের মধ্যে প্রজ্ঞাপনের শর্তানুযায়ী আবেদনের যোগ্যতা অর্জন করেছেন তাদেরকে অবশ্যই Applicant’s Copy (BPSC Form-5A) জমা দেয়ার সময় অন্যান্য কাগজপত্রের সঙ্গে মূল টেকনোলজির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ইমার্জিং টেকনোলজির সমতুল্য সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে অন্যথায় প্রার্থীতা বাতিল হবে ।
নির্দেশাবলি :
বিশেষ দ্রষ্টব্য: সংশ্লিষ্ট নিয়োগবিধিতে বর্ণিত নিয়োগযোগ্যতা এবং কমিশন সচিবালয়ের ০১.04.2019 তারিখে 80.00.0000.406.18.00৫.১৫-৩৭ নম্বর অফিস আদেশে জারিকৃত নন-ক্যাডার নিয়োগ পরীক্ষার নীতিমালার ৪.৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিজ্ঞপ্তির ক্রমিক নম্বর ৫৪-৬৯ এর পদসমূহের সারসংক্ষেপ নিম্নরূপ:
বিজ্ঞপ্তির ক্রমিক নম্বর | গ্রেড | পদের ধরন |
৫৪-৫৮ | ৯ম গ্রেড | টেকনিক্যাল |
৬০-৬৬ | ১০ম গ্রেড | টেকনিক্যাল |
৫৯ | ১০ম গ্রেড | নন-টেকনিক্যাল |
৬৭ | ১১তম গ্রেড | টেকনিক্যাল |
৬৮, ৬৯ | ১২তম গ্রেড | নন-টেকনিক্যাল |
শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী এক বা একাধিক পদে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। একাধিক পদে রেজিস্ট্রেশন করলে প্রতিটি পদের জন্য আলাদা আলাদা রেজিস্ট্রেশন ফি জমা দিতে হবে।
১. অনলাইনে আবেদনপত্র (বিপিএসসি ফরম-5A) পূরণ এবং পরীক্ষার ফি জমাদান শুরু ও শেষ হওয়ার তারিখ ও সময়:
ক. প্রার্থীদের টেলিটকের Web address : http://bpsc.teletalk.com.bd অথবা বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশনের Web address : www.bpsc.gov.bd এর মাধ্যমে কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত আবেদনপত্র Applicant’s Copy (BPSC Form-5A) পূরণ করে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম এবং ফি জমাদান সম্পন্ন করতে হবে। উল্লিখিত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে Non-Cadre অপশন select করে ক্লিক করলে নন-ক্যাডার বিভিন্ন পদের বিজ্ঞপ্তি, আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ, sms এর মাধ্যমে ফি জমাদান ও প্রবেশপত্র প্রাপ্তি সংক্রান্ত নির্দেশাবলির রেডিও বাটন দৃশ্যমান হবে। ফরম পূরণের পূর্বে প্রার্থী অবশ্যই Instructions এবং বিজ্ঞপ্তি download করে প্রতিটি নির্দেশনা অনুসরণ করবেন।
খ. অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ ও ফি জমাদান শুরুর তারিখ ও সময় : 04.12.2022 খ্রিঃ, দুপুর ১২.০০টা।
গ. অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণের শেষ তারিখ ও সময় : ২৭.১২.২০২২ খ্রিঃ, সন্ধ্যা ৬.০০টা।
ঘ. কেবল User ID প্রাপ্ত প্রার্থীগণ 27.12.2022 তারিখ সন্ধ্যা ৬.০০ টা হতে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অর্থাৎ 30.12.2022 তারিখ, সন্ধ্যা ৬.০০ টা পর্যন্ত sms এর মাধ্যমে ফি জমা দিতে পারবেন। নির্ধারিত তারিখ ও সময়ের পরে sms এর মাধ্যমে ফি জমাদান এবং অনলাইনে কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
ঙ. ফি জমাদানের পূর্ব পর্যন্ত আবেদনপত্রে সংশোধনের সুযোগ রয়েছে। প্রার্থীদের আবেদনের প্রিন্ট কপি দেখে নিশ্চিত হয়ে ফি জমা দিতে হবে। ফি জমাদানের পর আবেদনপত্রে আর কোন সংশোধনের সুযোগ থাকবে না।
২. ক. জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখের ০৫.০০.০০০০.170.11.017.20-১৪৯ নম্বর স্মারক অনুযায়ী ২৫.০৩.২০২০ খ্রিঃ তারিখে সাধারণ প্রার্থীদের বয়স সংশ্লিষ্ট পদের বিপরীতে বিজ্ঞপ্তির ০৮ নম্বর কলামে উল্লিখিত বয়সসীমার মধ্যে থাকতে হবে।
খ. মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র/কন্যাদের ক্ষেত্রে বয়স অনূর্ধ্ব ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। কোন প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র/কন্যা হিসেবে আবেদনপত্রে উল্লেখ করলে সে ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধার প্রমাণক হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ১৯/০৬/২০১৭ তারিখের ৪৮.০০.০০০০.002.10.2624.2017-77২ নম্বর পরিপত্রের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রার্থীকে নিম্নোক্ত কাগজপত্র/তথ্যাদি অনুচ্ছেদ-৯ এ বর্ণিত কাগজপত্রাদি/তথ্যাদিসহ দাখিল করতে হবে:
খ. ১ মুক্তিযোদ্ধার নাম সংবলিত “লাল মুক্তিবার্তা” অথবা “ভারতীয় তালিকা”র সত্যায়িত কপি এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের website এ প্রকাশিত সংশ্লিষ্ট মুক্তিযোদ্ধার নাম পিতার নাম ও ঠিকানা সংবলিত তালিকা বিপিএসসি ফরম-5A (Applicant’s Copy) এর সাথে জমা দিতে হবে। আবেদনে উল্লিখিত মুক্তিযোদ্ধার নাম, পিতার নাম ও ঠিকানার সাথে প্রার্থীর উপস্থাপিত “লাল মুক্তিবার্তা” কিংবা “ভারতীয় তালিকা” অথবা উপস্থাপিত উভয় তালিকার সাথে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের website এ প্রকাশিত মুক্তিযোদ্ধার নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা এক ও অভিন্ন হতে হবে।
খ. ২ কোনো মুক্তিযোদ্ধার নাম “লাল মুক্তিবার্তা” কিংবা “ভারতীয় তালিকা”য় না থাকলে প্রার্থীকে মুক্তিযোদ্ধার নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা সংবলিত গেজেট ও সাময়িক সনদ অথবা গেজেট ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতিস্বাক্ষরিত বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ (বামুস) কর্তৃক প্রদত্ত সনদ অথবা গেজেট, সাময়িক সনদ, ও বামুস সনদ এর কপি Applicant’s Copy (BPSC Form-5A) এর সাথে জমা দিতে হবে। Applicant’s Copy (BPSC Form-5A) তে প্রার্থীর উল্লিখিত মুক্তিযোদ্ধার নাম, পিতার নাম ও ঠিকানার সাথে প্রার্থীর উপস্থাপিত গেজেট ও সাময়িক সনদ/গেজেট ও বামুস সনদ/গেজেট ও সাময়িক সনদ ও বামুস সনদ এর সাথে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের website-এ প্রকাশিত মুক্তিযোদ্ধার নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা এক ও অভিন্ন হতে হবে।
জাতীয়তা :
ক. প্রার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
খ. যেসকল প্রার্থী কোন অ-বাংলাদেশি নাগরিককে বিবাহ করেছেন অথবা বিবাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছেন সে সকল প্রার্থী সরকারের লিখিত অনুমতি ব্যতিরেকে আবেদন করার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না। সরকারের অনুমতিপত্র লিখিত পরীক্ষার পর Applicant’s Copy (BPSC Form-5A) এর সাথে অবশ্যই জমা দিতে হবে। ডিক্লারেশন :
প্রার্থীকে অনলাইন আবেদনপত্রের (BPSC Form-5A) ডিক্লারেশন অংশে এই মর্মে ঘোষণা দিতে হবে যে, আবেদনপত্রে প্রদত্ত সকল তথ্য সঠিক এবং সত্য। প্রার্থী প্রদত্ত তথ্য বা তার অংশবিশেষ অসত্য বা মিথ্যা প্রমাণিত হলে অথবা কোন অযোগ্যতা ধরা পড়লে বা কোন দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ করলে পরীক্ষার পূর্বে বা পরে যেকোন পর্যায়ে প্রার্থিতা বাতিল হবে এবং ভবিষ্যতে কমিশন কর্তৃক গৃহীতব্য যেকোন নিয়োগ পরীক্ষায় আবেদন করার অযোগ্য ঘোষণাসহ তার বিরুদ্ধে যেকোন আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ছবি (Picture) : BPSC Form-5A সাফল্যজনকভাবে পূরণ সম্পন্ন হলে Application preview দেখা যাবে। preview এর নির্ধারিত স্থানে প্রার্থীকে (দৈর্ঘ্যxপ্রস্থ) 300×300 pixel এর কম বা বেশি নয় এবং ফাইল সাইজ 100 KB এর বেশি নয় এরূপ মাপের সদ্য (দুই মাসের মধ্যে) তোলা রঙ্গীন ছবি Scan করে jpg format এ upload করতে হবে। সাদাকালো ও পুরাতন ছবি গ্রহণযোগ্য নয়। ছবি উল্লিখিত মাপের না হলে আবেদনপত্র বাতিল হবে। সানগ্লাসসহ ছবি গ্রহণযোগ্য হবে না। Home page এর Help Menu তে ক্লিক করলে Photo এবং Signature সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা পাওয়া যাবে।
স্বাক্ষর (Signature) : Application Preview’তে স্বাক্ষরের জন্য নির্ধারিত স্থানে (দৈর্ঘ্যxপ্রস্থ) 300×80 pixel এর কম বা বেশি নয় এবং ফাইল সাইজ 60 KB এর বেশি নয়, এরূপ মাপের প্রার্থীর স্বাক্ষর Scan করে jpg format এ upload করতে হবে। স্বাক্ষর উল্লিখিত মাপের না হলে আবেদনপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে। পরীক্ষার ফি প্রদান :
অনলাইনে আবেদনপত্র (BPSC Form-5A) যথাযথভাবে পূরণপূর্বক নির্দেশমতে ছবি এবং Signature upload করে প্রার্থী কর্তৃক আবেদনপত্র submission সম্পন্ন হলে কম্পিউটারে ছবিসহ Application Preview দেখা যাবে। নির্ভুলভাবে আবেদনপত্র submit করা সম্পন্ন হলে প্রার্থী একটি User ID সহ ছবি এবং স্বাক্ষরযুক্ত একটি Applicant’s copy পাবেন। উক্ত Applicant’s copy প্রার্থীকে প্রিন্ট অথবা download করে সংরক্ষণ করতে হবে। Applicant’s copy-তে একটি User ID নম্বর দেয়া থাকবে এবং এই User ID নম্বর ব্যবহার করে প্রার্থী নিম্নোক্ত পদ্ধতিতে যেকোনো Teletalk pre-paid mobile নম্বর থেকে SMS করে নিম্নের ছক অনুযায়ী পরীক্ষার ফি জমা দিবেন ।
বিজ্ঞপ্তির ক্রমিক নম্বর | পদের গ্রেড | পরীক্ষার ফি |
৫৪-৫৮ | ৯ম গ্রেড | ৬০০/- |
৫৯-৬৬ | ১০ম গ্রেড | ৫০০/- |
৬৭-৬৯ | ১১তম গ্রেড-১২তম গ্রেড | ৩০০/- |
প্রথম SMS : BPSC <space>User ID লিখে send করুন 16222 নম্বরে । Example : BPSC NCRPQBCR send to 16222
Reply: Applicant’s Name, Tk-600/500/ 300 will be charged as application fee. Your PIN is (8 digit number). To pay fee Type BPSC<space>Yes<space>PIN and send to 16222.
দ্বিতীয় SMS : BPSC<space> YES <space> Pin লিখে send করুন 16222 নম্বরে । Example : BPSC YES (8 digit number) send to 16222
Reply: Congratulations! Applicant’s Name, payment completed successfully for Non-cadre examination. User ID is (xxxxxxxx) and Password (xxxxxxxx).
বিশেষ দ্রষ্টব্য : If password is lost, please type BPSC<Space> HELP<Space> SSC Board<Space> SSC Roll<Space>SSC Year and Send to 16222. অথবা টেলিটকের বর্ণিত ওয়েবসাইটে Home page এর Admit Card Menu তে ক্লিক করলে User Recovery, Password Recovery ও Payment Status বাটন দেখা যাবে। উক্ত বাটনে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে Submit করলে কাঙ্ক্ষিত তথ্যাবলি পাওয়া যাবে।
প্রবেশপত্র (Admit Card) : প্রার্থী তার User ID এবং Password ব্যবহার করে ছবি ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর সংবলিত প্রবেশপত্র (Admit Card) download করতে পারবেন।
বিজ্ঞাপনে উল্লিখিত ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা/অভিজ্ঞতা এবং বয়সসীমা না থাকলে কোন প্রার্থী আবেদন করার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না। কোন প্রার্থী পরীক্ষার ফি জমা দিয়ে Admit card পাওয়ার পর একাধিকবার অনলাইনে Application Form জমা দিতে পারবেন না। কোন প্রার্থী অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করে ফি জমাদান সম্পন্ন করলে তার আবেদন চূড়ান্তভাবে গৃহীত হয়েছে বলে গণ্য হবে। প্রার্থী মিথ্যা/ভিন্ন/ভুল তথ্য দিয়ে একাধিকবার ফর্ম পূরণ করে একাধিক Admit card গ্রহণ করলে এবং প্রক্রিয়ায়ণের যেকোন স্তরে জালিয়াতি প্রমাণিত হলে এরূপ প্রার্থীর সামগ্রিক প্রার্থিতা বাতিল হবে। উক্ত প্রার্থী ভবিষ্যতে বিপিএসসি কর্তৃক বিজ্ঞাপিত সকল পদে আবেদনের জন্য অযোগ্য ঘোষিত হবেন এবং উক্ত প্রার্থীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
Applicant’s Copy (BPSC Form-5A) প্রাপ্তি ও জমাদান :
প্রার্থীদের BPSC Form-5A (Applicant’s Copy) কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে মৌখিক পরীক্ষার পূর্বে নিম্নোক্ত কাগজপত্র/তথ্যাদিসহ কমিশন কর্তৃক নির্দেশিত সময়ে এবং স্থানে জমা দিতে
হবে :
শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রমাণের জন্য বোর্ড বা বিশ্ববিদ্যালয় হতে অর্জিত সকল সনদ (স্নাতকোত্তর/স্নাতক/বিএসসি/এইচএসসি/ডিপ্লোমা বা সমমানের মূল বা সাময়িক সনদ) এর সত্যায়িত ফটোকপি। মূল সনদের ফটোকপি প্রদানে অপারগ হলে সাময়িক সনদের ফটোকপি গৃহীত হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণস্বরূপ বিশ্ববিদ্যালয় বা সর্বশেষ পরীক্ষার মার্কশিট প্রাথমিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবে তবে সাক্ষাৎকার বোর্ডে মূল/সাময়িক সনদ অবশ্যই দাখিল করতে হবে। চার বছর মেয়াদি স্নাতক/স্নাতক সম্মান ডিগ্রিধারী প্রার্থীদের জমাকৃত সনদ/ মার্কশিট/টেস্টিমোনিয়াল-এ যদি অর্জিত ডিগ্রির মেয়াদ ৪ বৎসর সুস্পষ্ট উল্লেখ না থাকে সেক্ষেত্রে অর্জিত ডিগ্রি ৪ বছর মেয়াদি মর্মে বিভাগীয় প্রধান/পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক/রেজিস্টার কর্তৃক প্রদত্ত প্রত্যয়নপত্রের সত্যায়িত কপি আবেদনপত্রের সাথে অবশ্যই জমা দিতে হবে। অন্যথায় তাদের অর্জিত ডিগ্রি ৩ বছর মেয়াদি হিসেবে গণ্য করা হবে;
বয়স প্রমাণের জন্য শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক প্রদত্ত এসএসসি/সমমানের মূল/সাময়িক সনদের সত্যায়িত কপি; “ও” লেভেল এবং “এ” লেভেল ডিগ্রিধারী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে জন্ম তারিখ সংবলিত দালিলিক প্রমাণ জমা দিতে হবে। বয়স প্রমাণের জন্য এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না;
বিদেশ থেকে অর্জিত ডিগ্রিধারী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ইকুইভ্যালেন্স কমিটি/শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদত্ত ইকুইভ্যালেন্স সনদের সত্যায়িত ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);
আবেদনকারীর স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তিত হলে পরিবর্তিত স্থায়ী ঠিকানার সপক্ষে প্রামাণ্য সনদের সত্যায়িত কপি;
অভিজ্ঞতার সনদের কপি; অভিজ্ঞতার সনদ জমাদানের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট পদের স্কেল/গ্রেড, চাকরিতে যোগদান এবং পরিত্যাগের সুষ্পষ্ট তারিখসহ মেয়াদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে এনডোর্সকৃত আর্টিকেল-৪৭ ফরম), চাকরি চলমান থাকলে বিজ্ঞপ্তি জারির শেষ তারিখে অভিজ্ঞতা গণনাপূর্বক যথাযথ কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত অভিজ্ঞতার সনদপত্র জমাপ্রদান করতে হবে। ছাড়পত্রের কপি অভিজ্ঞতার সনদ হিসেবে বিবেচিত হবে না।
কমিশন সচিবালয়ের ১৫.০২.২০১২ তারিখের ২৩৩ নং অফিস আদেশ অনুযায়ী পিএসসি কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন নন-ক্যাডার পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে যে সকল পদে নিয়োগের জন্য অভিজ্ঞতা চাওয়া হয় সে সকল ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট পদের জন্য চাহিত ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জনের তারিখের পর হতে অভিজ্ঞতা গণনা করা হবে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ২৩ জুন ২০২১ তারিখের ১২০ নং স্মারকে প্রদত্ত মতামতের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটার পার্সোনেল নিয়োগ বিধিমালা, ২০১৯ এর অন্তর্ভুক্ত প্রোগ্রামার ও অন্যান্য উচ্চতর গ্রেডের পদসমূহে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে একই গ্রেডের সমপদে প্রার্থী নির্বাচনকালে অন্যান্য সরকারী/আধাসরকারী/স্বায়ত্তশাসিত/সংবিধিবদ্ধ সংস্থায় কর্মরতদের চাকুরিকালকে সংশ্লিষ্ট নিয়োগবিধিতে বর্ণিত প্রযোজ্য ফিডার পদের অভিজ্ঞতা হিসেবে বিবেচনা করা যাবে। তবে উল্লিখিত বিধিমালার অন্তর্ভুক্ত একই পদনামের অভিজ্ঞতা বিবেচিত হবে; একই গ্রেডের ভিন্ন পদনামের অভিজ্ঞতা বিবেচিত হবে না।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিধি-১ শাখার ১৬.০১.2022 তারিখের ০৫.00.0000.170.12.023.2020.07 নম্বর স্মারক অনুযায়ী সরকারি প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটার পার্সোনাল নিয়োগ বিধিমালা, ২০১৯ এর অন্তর্ভুক্ত প্রোগ্রামার ও অন্যান্য উচ্চতর গ্রেডের পদসমূহে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে একই গ্রেডের সমপদে প্রার্থী নির্বাচনকালে প্রকল্পে কর্মরতদের চাকরিকালকে ফিডার পদের অভিজ্ঞতা হিসেবে বিবেচনা করার সুযোগ নেই।
বিজ্ঞাপিত কোনো পদের অভিজ্ঞতার শর্তে সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে চাকরির অভিজ্ঞতা চাওয়া হলে আবেদনকারী প্রার্থীদের উক্ত প্রতিষ্ঠান/সংস্থা সংবিধিবদ্ধ সংস্থা মর্মে কর্তৃপক্ষের প্রত্যয়নপত্র আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান বলতে এমন কর্তৃপক্ষ সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান বোঝাবে যার প্রধান প্রধান কার্যাবলী কোনো আইন, অধ্যাদেশ, আদেশ বা বাংলাদেশে আইনের ক্ষমতা সম্পন্ন চুক্তিপত্র দ্বারা অর্পিত।
জাতীয় পরিচয়পত্রের (NID) সত্যায়িত কপি;
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারীকৃত সর্বশেষ সার্কুলার অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধার বয়সের প্রমাণক/ডকুমেন্টস (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
বাছাই/লিখিত/ব্যবহারিক পরীক্ষার প্রবেশপত্রের কপি;
প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক জারীকৃত প্রতিবন্ধী সনদ/পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);
০৩ কপি পাসপোর্ট সাইজের সদ্য তোলা সত্যায়িত রঙ্গিন ছবি;
নাগরিকত্ব সনদের সত্যায়িত কপি;
প্রার্থী কর্তৃক আবেদনপত্রে উল্লিখিত স্থায়ী ঠিকানা পরবর্তীতে পরিবর্তিত হলে কিংবা মহিলা প্রার্থীদের ক্ষেত্রে স্বামীর ঠিকানা ব্যবহার করা হলে প্রার্থীকে পরিবর্তিত স্থায়ী ঠিকানার সপক্ষে প্রাক্তন এবং বর্তমান সংশ্লিষ্ট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র/কাউন্সিলর/পৌর মেয়র/ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/নোটারি পাবলিক কর্তৃক স্বাক্ষরিত সনদপত্র।
বাছাই (MCQ)/লিখিত/ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীগণ Applicant’s Copy (BPSC Form-5A) সহ প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র/তথ্যাদি কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত তারিখের মধ্যে জমা দিতে ব্যর্থ হলে তাদের প্রার্থিতা বাতিল হবে এবং তারা মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। Applicant’s Copy (BPSC Form-5A) সহ প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র/তথ্যাদি পুঙ্খানুপুঙ্খ যাচাইয়ের পর শুধু যোগ্য প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়া হবে ।
অনলাইন আবেদনপত্রের (BPSC Form-5A) উল্লিখিত স্থায়ী জেলা সঠিক হতে হবে। এক্ষেত্রে ভুল তথ্য প্রদানের জন্য প্রার্থিতা/মনোনয়ন বাতিল হবে। অনলাইনে পূরণকৃত Applicant’s Copy (BPSC Form-5A) এর তথ্য সঠিক হিসেবে পরিগণিত হবে।
BPSC Form-5A (Applicant’s Copy) জমাপ্রদানের শেষ তারিখের পর Applicant’s Copy তে কোনো ধরণের তথ্য সংশোধনের আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না। প্রার্থীকে কেবল কমিশনের অনুমোদিত অনলাইন আবেদনপত্র (BPSC Form-5A) পূরণ করে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। মুদ্রিত আবেদনপত্র জমাদানের কোনো সুযোগ নেই।
প্রার্থীর নাম ও পিতার নাম এসএসসি অথবা সমমানের সনদে যেভাবে লেখা আছে অনলাইন আবেদনপত্রেও (BPSC Form-5A) ঠিক সেভাবে লিখতে হবে।
যেসকল পদের ক্ষেত্রে প্রার্থীর ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ডিপ্লোমা ডিগ্রি চাওয়া হয় সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অতিরিক্ত/উচ্চতর ডিগ্রি থাকলেও আবশ্যিকভাবে ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে। ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন ব্যতিরেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অতিরিক্ত/উচ্চতর ডিগ্রি গ্রহণযোগ্য হবে না ।
শারীরিক প্রতিবন্ধী হিসেবে আবেদনকারী প্রার্থীদের মধ্যে যেসকল প্রার্থী শ্রুতিলেখকের সহায়তায় পরীক্ষায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক তাদের কর্ম কমিশন থেকে শ্রুতিলেখক প্রদান করা হবে। এরুপ প্রার্থীদের নিম্নোক্ত কাগজপত্রসহ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হওয়ার পর ১০ (দশ) কর্ম দিবস অর্থাৎ ১০.০১.২০২৩ তারিখের মধ্যে অফিস চলাকালীন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (নন-ক্যাডার), বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন সচিবালয়, আগারগাঁও, শেরে বাংলা নগর, ঢাকা বরাবর আবেদন করতে হবে:
- অনলাইন আবেদনপত্রের (Applicant’s Copy) কপি;
- প্রার্থীর ০২ (দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি;
- শ্রুতিলেখকের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সিভিল সার্জন কর্তৃক প্রদত্ত ডাক্তারি প্রত্যয়নপত্র;
- সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীন জেলা সমাজসেবা অফিসের উপপরিচালক/সমপদমর্যাদা সম্পন্ন/দায়িত্বপ্রাপ্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্তৃক স্বাক্ষরিত প্রতিবন্ধী সনদ/পরিচয় পত্রের সত্যায়িত কপি ।
** উল্লেখ্য, শ্রুতিলেখকের জন্য আবেদনকারী প্রার্থীকে কেবল কর্ম কমিশন কর্তৃক মনোনীত শ্রুতিলেখকের সহায়তায় পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
কোন প্রার্থীর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে বর্ণিত কোন শর্তের গুরুতর (Substantive) ঘাটতি পাওয়া গেলে মৌখিক পরীক্ষার পূর্বে বা পরে যেকোন পর্যায়ে উক্ত প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে। আবেদনপত্রে কোন মিথ্যা তথ্য উল্লেখ করলে আবেদনপত্র বাতিলের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হবে।
৯ম, ১০ম, ১১তম ও ১২তম গ্রেডের টেকনিক্যাল/প্রফেশনাল পদের ক্ষেত্রে আবেদনকারী প্রার্থী সংখ্যা ১০০০ এর বেশি হলে লিখিত পরীক্ষার পূর্বে ১০০ নম্বরের MCQ ধরনের বাছাই পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে। বাছাই পরীক্ষা [MCQ Type ] :
- প্রার্থীদেরকে ১০০ (একশত) নম্বরের Multiple Choice Question (MCQ) ধরনের বাছাই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
- পরীক্ষায় মোট ১০০ (একশত)টি প্রশ্ন থাকবে। প্রার্থী প্রতিটি শুদ্ধ উত্তরের জন্য ১ নম্বর পাবেন; ভুল উত্তর দিলে প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.৫০ নম্বর কাটা যাবে। পরীক্ষার পূর্ণ সময় ১ ঘণ্টা।
- বাংলা-২০, ইংরেজি-২০, সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি)-২০, সংশ্লিষ্ট টেকনিক্যাল/প্রফেশনাল বিষয়ের-৪০ নম্বরসহ সর্বমোট ১০০ নম্বরের প্রশ্ন করা হবে।
- MCQ Type বাছাই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীগণ ২০০ নম্বরের ৪ ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
৯ম, ১০ম, ১১তম ও ১২তম গ্রেডের টেকনিক্যাল/প্রফেশনাল পদের ক্ষেত্রে আবেদনকারী প্রার্থী সংখ্যা ১০০০ বা তার কম হলে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশনের পর ২০০ নম্বরের ৪ ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে।
লিখিত পরীক্ষা:
- বাংলা-৪০, ইংরেজি-৪০, সাধারণ জ্ঞান-৪০ এবং প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল/প্রফেশনাল বিষয়ের ৮০ নম্বরসহ মোট ২০০ নম্বরের ৪ ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে।
- লিখিত/ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৯ম গ্রেডের প্রার্থীদের ১০০ নম্বরের এবং ১০ম-১২তম গ্রেডের প্রার্থীদের ৫০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
৯ম, ১০ম, ১১তম ও ১২তম গ্রেডের নন-টেকনিক্যাল পদের ক্ষেত্রে আবেদনকারী প্রার্থী সংখ্যা ১০০০ এর বেশি হলে লিখিত পরীক্ষার পূর্বে ১০০ নম্বরের MCQ ধরনের বাছাই পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে। বাছাই পরীক্ষা [MCQ Type] :
- প্রার্থীদেরকে ১০০ (একশত) নম্বরের Multiple Choice Question (MCQ) ধরনের বাছাই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
- পরীক্ষায় মোট ১০০ (একশত)টি প্রশ্ন থাকবে। প্রার্থী প্রতিটি শুদ্ধ উত্তরের জন্য ১ নম্বর পাবেন; ভুল উত্তর দিলে প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.৫০ নম্বর কাটা যাবে। পরীক্ষার পূর্ণ সময় ১ ঘণ্টা।
- বাংলা-২৫, ইংরেজি-২৫, সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি)-২৫, গণিত ও দৈনন্দিন বিজ্ঞান বিষয়ের-২৫ নম্বরসহ সর্বমোট ১০০ নম্বরের প্রশ্ন করা হবে।
- MCQ Type বাছাই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীগণ ২০০ নম্বরের ৪ ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
৯ম, ১০ম, ১১তম ও ১২তম গ্রেডের নন-টেকনিক্যাল পদের ক্ষেত্রে আবেদনকারী প্রার্থী সংখ্যা ১০০০ বা তার কম হলে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশনের পর ২০০ নম্বরের ৪ ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে। লিখিত পরীক্ষা:
- বাংলা-৫০, ইংরেজি-৫০, সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি)-৪০ এবং গণিত ও মানসিক দক্ষতা বিষয়ের ৬০ নম্বরসহ মোট ২০০ নম্বরের ৪ ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে।
- লিখিত/ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৯ম গ্রেডের প্রার্থীদের ১০০ নম্বরের এবং ১০ম-১২তম গ্রেডের প্রার্থীদের ৫০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
৯ম গ্রেডের টেকনিক্যাল/প্রফেশনাল পদের প্রার্থীদের অবশ্যই প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল/প্রফেশনাল বিষয়ের লিখিত পরীক্ষায় ন্যূনতম ৩০% নম্বর পেতে হবে। কোন প্রার্থী টেকনিক্যাল/প্রফেশনাল বিষয়ে ৩০% এর কম নম্বর পেলে উক্ত প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় সামগ্রিকভাবে অকৃতকার্য বলে গণ্য হবেন। তবে লিখিত পরীক্ষায় টেকনিক্যাল/প্রফেশনাল বিষয় ব্যতীত অন্য কোন বিষয়ে ২৫% এর কম নম্বর পেলে প্রার্থী উক্ত বিষয়ে কোন নম্বর পাননি মর্মে গণ্য হবে। উপরিউক্ত শর্ত পূরণ সাপেক্ষে সামগ্রিকভাবে সকল বিষয়ে সামগ্রিকভাবে গড়ে ৪৫% নম্বর পেলে প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন মর্মে বিবেচিত হবেন।
৯ম গ্রেডের নন-টেকনিক্যাল পদে লিখিত পরীক্ষার পাশ নম্বর গড়ে ৪৫% । তবে লিখিত পরীক্ষার কোন বিষয়ে ২৫% এর কম নম্বর পেলে প্রার্থী উক্ত বিষয়ে কোন নম্বর পাননি মর্মে গণ্য হবে।
৯ম, ১০ম, ১১তম ও ১২তম গ্রেডের টেকনিক্যাল/প্রফেশনাল পদের প্রার্থীদের অবশ্যই প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল/প্রফেশনাল বিষয়ের লিখিত পরীক্ষায় ন্যূনতম ৩০% নম্বর পেতে হবে। কোন প্রার্থী টেকনিক্যাল/প্রফেশনাল বিষয়ে ৩০% এর কম নম্বর পেলে উক্ত প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় সামগ্রিকভাবে অকৃতকার্য বলে গণ্য হবেন। টেকনিক্যাল/প্রফেশনাল বিষয়ে ৩০% নম্বরসহ সামগ্রিকভাবে সকল বিষয়ে গড়ে ৪৫% নম্বর পেলে প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন মর্মে বিবেচিত হবেন।
১০ম, ১১তম, ১২তম ও ১৩তম গ্রেডের নন-টেকনিক্যাল পদের লিখিত পরীক্ষার পাশ নম্বর সামগ্রিকভাবে ৪৫% অনুসরণ করতে হবে।
নন-ক্যাডার পরীক্ষা নীতিমালা ০১ এপ্রিল, ২০১৯ এর অনুচ্ছেদ ৪.১ অনুসরণে প্রার্থী ও পদের সংখ্যা নির্বিশেষে এবং জরুরি প্রয়োজনে কমিশন তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত গ্রহণপূর্বক কমিশন কর্তৃক পুননির্ধারিত পদ্ধতিতে নিয়োগ পরীক্ষা সম্পন্ন করতে পারবেন।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং মৌখিক পরীক্ষার জন্য যোগ্য প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার পূর্বে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ব্যবহারিক পরীক্ষার পরে) Applicant’s Copy (BPSC Form-5A) সহ বিজ্ঞপ্তির শর্তানুযায়ী চাহিত সকল কাগজপত্র/তথ্যাদি জমা প্রদান করতে হবে।
লিখিত পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক সিলেবাস এবং নন-ক্যাডার পরীক্ষা নীতিমালা কমিশনের ওয়েবসাইট www.bpsc.gov.bd এ পাওয়া যাবে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তর প্রদানের ভাষা : বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ের প্রশ্নের উত্তর সংশ্লিষ্ট ভাষাতে লিখতে হবে। অন্যান্য বিষয়ের প্রশ্নের উত্তর বাংলা বা ইংরেজি-এর যেকোন একটি’তে লেখা যাবে। একটি বিষয়ের উত্তরে উভয় ভাষা ব্যবহার করা যাবে না তবে Technical শব্দসমূহ ইংরেজিতে লেখা যাবে। কোন বিষয়ের প্রশ্নপত্রে অন্য কোনরূপ নির্দেশ থাকলে উক্ত বিষয়ের ক্ষেত্রে ঐ নির্দেশ অনুযায়ী প্রশ্নোত্তর লিখতে হবে।
এই বিজ্ঞপ্তিতে যেসকল শর্ত আরোপ করা হয়েছে তা আবেদনপত্র (BPSC Form-5A) এর কোনো শর্তের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হলে এই বিজ্ঞপ্তির শর্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে। তবে কোন বিষয় অনুল্লিখিত থাকলে অথবা ব্যাখ্যার প্রয়োজন হলে কমিশন এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত প্রদান করবে।
প্রার্থীকে অবশ্যই মৌখিক পরীক্ষার বোর্ডে অতিরিক্ত ০১(এক) সেট BPSC Form- 5A ( Applicant’s Copy) অনুচ্ছেদ ৯ এ বর্ণিত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র/তথ্যাদি সহ জমা দিতে হবে। প্রত্যেক ডকুমেন্টের উপর অবশ্যই প্রার্থীর রেজিস্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে।
শিক্ষাগত যোগ্যতার সকল মূল অথবা সাময়িক সনদ, অভিজ্ঞতা সনদের মূলকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারীকৃত সর্বশেষ সার্কুলার অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধার বয়সের প্রমাণক / ডকুমেন্টসের মূল কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক জারীকৃত প্রতিবন্ধী সনদ/পরিচয়পত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) Applicant’s Copy (BPSC Form-5A) এবং জাতীয় পরিচয়পত্র অবশ্যই দাখিল করতে হবে। সরকারি/ আধাসরকারি/স্বায়ত্তশাসিত/স্থানীয় সংস্থায় চাকুরিরত প্রার্থীদেরকে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সিল স্বাক্ষরিত ছাড়পত্রের মূল কপি এবং সত্যায়িত ফটোকপি মৌখিক পরীক্ষার বোর্ডে দাখিল করতে হবে। অন্যথায় মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে না। মৌখিক পরীক্ষার জন্য আলাদাভাবে প্রার্থীদের নামে কোন সাক্ষাৎকারপত্র প্রেরণ করা হবে না। অনলাইনে রেজিস্ট্রেশনকালে ডাউনলোডকৃত প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার জন্য প্রযোজ্য হবে।
প্রার্থীদের অতিরিক্ত তথ্য পাওয়ার জন্য বিপিএসসি এর ওয়েবসাইট নিয়মিতভাবে ভিজিট করতে হবে। এছাড়া কর্ম কমিশন সচিবালয়ে অফিস চলাকালিন সময়ে ৫৫০০৬৮৩৪ এবং ৫৫০০৬৬৫৭ টেলিফোন নম্বরে যোগাযোগ করে তথ্য জানা যাবে।
নতুন পদ সৃষ্টি, পদোন্নতি, অবসর গ্রহণ, মৃত্যু, পদত্যাগ অথবা অপসারণ ইত্যাদি কারণে বিজ্ঞাপিত পদসংখ্যা বাড়ানো হতে পারে।
কেন্দ্রভিত্তিক রেজিস্ট্রেশন নম্বর প্রার্থীকে ঢাকা/রাজশাহী/চট্টগ্রাম/খুলনা/বরিশাল/সিলেট/রংপুর/ময়মনসিংহ কেন্দ্রের মধ্যে যেকোন একটি কেন্দ্রের বিপরীতে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। প্রার্থী যে কেন্দ্র নির্বাচন করবেন সে কেন্দ্রের জন্য নির্ধারিত রেজিস্ট্রেশন নম্বরের রেঞ্জ হতে কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে প্রার্থীকে রেজিস্ট্রেশন নম্বর প্রদান করা হবে। তবে বাছাই/লিখিত পরীক্ষা এবং মৌখিক পরীক্ষা কেবল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।
বিজ্ঞাপনে উল্লিখিত পদ/পদসমূহের চূড়ান্ত সুপারিশ প্রণয়নের ক্ষেত্রে সরকারের সর্বশেষ কোটানীতি অনুসরণ করা হবে।
আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ, এসএমএস এর মাধ্যমে ফি জমাদান এবং প্রবেশপত্র প্রাপ্তি সংক্রান্ত নির্দেশাবলি এবং অন্যান্য পালনীয় বিষয়সমূহ বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন সচিবালয়ের Web address : www.bpsc.gov.bd এবং টেলিটকের Web address : http://bpsc.teletalk.com.bd এ পাওয়া যাবে।
** শেষ তারিখ ও সময়ের জন্য অপেক্ষা না করে হাতে যথেষ্ট সময় নিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে পরামর্শ দেয়া যাচ্ছে।