Four Freedoms Speech-এর সাথে সম্পৃক্ত
থিওডোর রুজভেল্ট, যুক্তরাষ্ট্রের ৩২তম প্রেসিডেন্ট, ১৯৪১ সালের জানুয়ারিতে Four Freedoms Speech প্রদান করেন, যা ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা হিসেবে বিবেচিত। এই বক্তৃতাটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান এবং দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বিশ্বকে জানানো, বিশেষ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে। রুজভেল্ট তার বক্তৃতায় চারের স্বাধীনতার কথা উল্লেখ করেন, যা ছিল—স্বাধীনতা বাক্যপ্রকাশের, ধর্ম পালনের, ভয়ের অভাব এবং দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয়তাগুলোর নিরাপত্তা। এই বক্তৃতা রুজভেল্টের নৈতিক ও মানবাধিকার ভিত্তিক দর্শনের প্রতিফলন ছিল। তিনি এটাও উল্লেখ করেছিলেন যে, বিশ্বের কোনো জায়গায় যেন এই চারটি স্বাধীনতার অভাব না হয় এবং এদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র সংগ্রাম করবে। এটি বিশ্বব্যাপী মানবাধিকার ও স্বাধীনতার গুরুত্বের ওপর আলোকপাত করে এবং পরবর্তী সময়কার আন্তর্জাতিক নীতির দিকনির্দেশক হয়। তার এই বক্তৃতা শুধু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটেই সীমাবদ্ধ ছিল না, এটি বিশ্বব্যাপী স্বাধীনতা ও মানবাধিকারের সংগ্রামের একটি শক্তিশালী বার্তা ছিল। Four Freedoms Speech আজও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের স্বাধীনতা ও মানবাধিকার আন্দোলনের জন্য একটি অনুপ্রেরণার উৎস।
Please login or Register to submit your answer