নব্য বিবর্তনবাদ মূলত ১৯শ শতকের ধাপে ধাপে বিবর্তনের (Unilinear Evolution) সমালোচনা করে সমাজ ও সংস্কৃতির বহুমুখী বিবর্তনের (Multilinear Evolution) ধারণা দেয়।
নব্য বিবর্তনবাদের প্রধান নৃবিজ্ঞানী:
জুলিয়ান স্টুয়ার্ড (Julian Steward) – বহুমুখী বিবর্তনের ধারণা দেন।
লেসলি হোয়াইট (Leslie White) – সংস্কৃতি ও প্রযুক্তির ভূমিকা ব্যাখ্যা করেন।
মূল ধারণাগুলো:
বিবর্তন কেবল একটি সরলরৈখিক প্রক্রিয়া নয়, বরং এটি বিভিন্নভাবে ঘটতে পারে।
প্রযুক্তি ও শক্তির ব্যবহার সংস্কৃতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
মানুষের অভিযোজনের ক্ষমতা সংস্কৃতির বিবর্তনকে প্রভাবিত করে।
Please login or Register to submit your answer