কেটো ডায়েটের ফলে শরীরে কিটোসিস (Ketosis) নামে এক বিপাকীয় অবস্থা তৈরি হয়, যা ফ্যাট পোড়ানোর প্রধান কারণ।
🔹 কিটোন উৎপাদন বৃদ্ধি পায় – শরীর গ্লুকোজের পরিবর্তে ফ্যাট ভেঙে কিটোন (Ketones) তৈরি করে, যা শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
🔹 ইনসুলিনের মাত্রা কমে – কম কার্বোহাইড্রেট গ্রহণের ফলে ইনসুলিনের নিঃসরণ কম হয়, ফলে শরীর সংরক্ষিত ফ্যাটকে শক্তিতে রূপান্তর করতে পারে।
🔹 ফ্যাট অক্সিডেশন বৃদ্ধি পায় – কেটো ডায়েটে শরীর ফ্যাট ভেঙে FFA (Free Fatty Acids) ও কিটোনে রূপান্তর করে, যা শরীরের শক্তি চাহিদা পূরণ করে।
📌 ফলাফল: শরীর চর্বি জমিয়ে রাখার পরিবর্তে ফ্যাটকে শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করে, যা দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করে।
Please login or Register to submit your answer