Geoffrey Chaucer-এর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্ম The Canterbury Tales। এটি মধ্যযুগীয় ইংরেজি সাহিত্যের এক অনন্য সৃষ্টি, যা ১৪শ শতকে রচিত হয়েছিল। এই কাব্যগ্রন্থে ২৪টি গল্প রয়েছে, যা বিভিন্ন চরিত্রের মুখে বলা হয়েছে। প্রতিটি গল্প সামাজিক, ধর্মীয়, নৈতিক ও রম্য বিষয়ের ওপর আলোকপাত করে।
এই রচনার মূল কাঠামোটি একটি তীর্থযাত্রার গল্পের উপর ভিত্তি করে গঠিত। লন্ডনের ট্যাবার্ড ইন থেকে কয়েকজন যাত্রী ক্যান্টারবেরির সেন্ট থমাস বেকেটের মাজারে যাওয়ার পথে গল্প বলা শুরু করেন। তাদের মধ্যে নাইট, ভিক্ষুক, চিকিৎসক, আইনজীবী, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ছিল। প্রতিটি চরিত্রের গল্পই তাদের নিজ নিজ দৃষ্টিভঙ্গি ও সামাজিক অবস্থানের প্রতিফলন ঘটায়।
The Canterbury Tales ইংরেজি সাহিত্যে গল্প বলার কৌশল এবং চরিত্র চিত্রণের দিক থেকে যুগান্তকারী সৃষ্টি। এটি মধ্যযুগের সমাজব্যবস্থা, ধর্মীয় প্রভাব, রাজনীতি ও নৈতিকতার বাস্তবচিত্র তুলে ধরে। চসারের কাব্যিক ভাষা, হাস্যরস এবং বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গি এটিকে সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
Please login or Register to submit your answer