কেটো ডায়েটে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কমিয়ে, ফ্যাটের পরিমাণ বেশি রাখা হয় কারণ এটি শরীরকে কেটোসিস (Ketosis) অবস্থায় প্রবেশ করাতে সাহায্য করে।
🔹 কেটোসিস প্রক্রিয়া:
কেটো ডায়েটে কম কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ করলে শরীর গ্লুকোজের পরিবর্তে ফ্যাট ব্যবহার করে শক্তি উৎপন্ন করতে শুরু করে। এই অবস্থাকে বলা হয় কেটোসিস।
🔹 ফ্যাট শরীরের প্রধান শক্তি উৎস হয়ে ওঠে: শরীর যখন ফ্যাট পোড়াতে শুরু করে, তখন তা কিটোন বডি তৈরি করে, যা মস্তিষ্ক এবং অন্যান্য অঙ্গের শক্তির উৎস হিসেবে কাজ করে।
🔹 খুব কম কার্বোহাইড্রেট এবং বেশি ফ্যাট থাকার ফলে শরীর প্রাকৃতিকভাবে ফ্যাট স্টোরেজ কমিয়ে দেয় এবং শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে।
Please login or Register to submit your answer