উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ও ইক্ষু উন্নয়ন সহকারী নিয়োগ প্রস্তুতি ২য় পর্ব
সমবায় যাদের জন্য নিজস্ব পেশাগত সংগঠন- কৃষকদের।
মাছ ও গলদার সমন্বিত চাষে জমির শতকরা যতভাগ জায়গায় ডােবা ও নালা থাকতে হবে- ১৫ ভাগ।
ধানের সাথে মাছ ও চিংড়ি চাষের জন্য উপযােগী ধানের একটি জাত- বিপ্লব।
একই উদ্দেশ্যে একজোট হয়ে যে কাজ করা হয় তাকে বলে- সমবায়।
ধান ও মাছের সমন্বিত চাষে পরপর ফাকা জায়গা রাখতে হবে- ৫-৬ সারি।
যে অঞ্চল ভেড়ার উন্মুক্ত ঘর তৈরির জন্য উপযােগী- কম বৃষ্টিপাতের অঞ্চল।
ধান ও মাছের সমন্বিত চাষে শতক প্রতি মাছের পােনা ছাড়তে হবে- ১৫-২০টি।
কীটনাশক ব্যবহারের ক্ষেত্রে মাছকে অন্তত ডােবানালায় আটকিয়ে রাখতে হবে- ৫ দিন।
সমতলভূমির বন রয়েছে- টাঙ্গাইল জেলায়।
সমতলভূমির বনের প্রধান বৃক্ষ- গজারি।।
যে বনের পরিমাণ দিন দিন কমছে- সমতলভূমির বন।
নার্সারিতে চারার পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়- স্থানান্তর ও রােপণের পূর্ব পর্যন্ত।
পুকুর শুকিয়ে সব মাছ মারা লাভজনক যে সময়- ফেব্রুয়ারি-মার্চ।
পশুর সংখ্যা ১০ এর কম হলে গরুর ঘরটি হওয়া উচিত- ১ সারিবিশিষ্ট।
চুন প্রয়ােগের যতদিন পর হাঁস-মুরগির। বাচ্চা মজুদ করতে হবে- ৭ দিন।
যে ফসলের বীজ জমিতে ছিটিয়ে বুনতে হয়- গম।
চারা উৎপাদন না করে সরাসরি মূল জমিতে বীজ ছিটিয়ে দিতে হয়- বােনা আমন।
কৃষির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ- জমি প্রস্তুত।
লেয়ার মুরগির জন্য জায়গার প্রয়ােজন- ০.৬-০.৭৬ বর্গমিটার।
ধানক্ষেতে মাছ ও চিংড়ি চাষের কৌশল হতে পারে- ৩ ধরনের।
প্রতি ১ লিটার দুধ উৎপাদনে গাভীকে প্রতিদিন দানাদার খাদ্য দিতে হবে- ০.৫ কেজি।
দুগ্ধ খামারের গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ- গাভি।
দেশি জাতের বাছুরের জন্মকালীন গড় আদর্শ ওজন- ১৫-২০ কেজি।
বাংলাদেশের বদ্ধ জলাশয়ের মােট আয়তন- ৬.৭৮ লক্ষ হেক্টর।
কুয়াশাচ্ছন্ন অবস্থায় যে ধরনের রােগ বেশি দেখা যায়- লেইট ব্লাইট।
১৫ মাসে ভেড়া বাচ্চা দেয়- ২ বার।
বাংলাদেশে ভেড়া পালন করা হয় মূলত- মাংসের জন্য।
বাচ্চা প্রসবের এক মাস পূর্ব থেকে ভেড়ীর খাদ্য তালিকায় দৈনিক দানাদার খাদ্য যােগ করতে হবে- ২০০-২৫০ গ্রাম।
ঝাউ ও দেবদারু গাছ যে বৈশিষ্ট্যের কারণে লবণাক্ততা সহ্য করতে পারে– মরুজ বৈশিষ্ট্য।
উপকূলীয় অঞ্চলের অধিক লােনা মাটিতে জন্মে- গরান।
যে বৃক্ষের পাতা গােখাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়- আকাশমনি।
পালংশাকে যে পােকার আক্রমণ দেখা যায়- উড়চুঙ্গা।
হাঁস-মুরগি-মাছের সমন্বিত চাষে পুকুরের আয়তন হওয়া উচিত- ন্যূনতম ৩৩ শতাংশ।
বােরাে মৌসুমে ধানের বীজ জাগ দিয়ে রাখতে হয়- ৭২ ঘণ্টা।
মাংস উৎপাদনকারী ভেড়ার খাদ্য তালিকায় ভূট্টার গুড়া থাকবে- ৪০%।
পাহাড়ি বনের প্রধান বৃক্ষ- সেগুন।
পারিবারিক কৃষি খামারে মূলধন প্রয়ােজন হয়- কম।
ভেড়া পালনের জন্য বাসস্থান ব্যবহার করা হয়- ৩ ধরনের।
মাধ্যম ভিত্তিক নার্সারি– ২ প্রকার।
একটি নির্দিষ্ট জায়গার চারদিকে বেড়া দিয়ে যে ঘর তৈরি করা হয়- উন্মুক্ত ঘর।
বাচ্চা হাঁস পালনের জন্য উপযােগী পদ্ধতি- আবদ্ধ পদ্ধতি।
বীজ আলু শােধন করতে বরিক এসিড দ্রবণে চুবিয়ে রাখতে হবে- ১৫-২০ মিনিট।
আমন মৌসুমে রােপণের জন্য চারার বয়স হবে- ২৫-৩০ দিন।
ব্যাটারি পদ্ধতিতে প্রতিটি হাঁসের জন্য জায়গার প্রয়ােজন হয়- ০.০৭ বর্গমিটার।
নিচু ও বন্যাপ্রবণ এলাকায় যে চাষ পদ্ধতি সুবিধাজনক- ভাসমান পদ্ধতি।
আংশিক শক্ত কাঠ প্ৰদায়ী প্রজাতি- হরীতকী।
ম্যানগ্রোভ বনের প্রধান বৃক্ষের নাম- সুন্দরী।
আকার অনুযায়ী খামারকে ভাগ করা হয়- ২ ভাগে।
বন আইন লঙ্নের বিচার যে আদালতে হয়ে থাকে- প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে।
পুকুরে বসবাসকারী জীব সম্প্রদায়কে ভাগ করা যায়- ৪ শ্রেণিতে।
যে পােকা ভাইরাস রােগ ছড়ায়- জাব।
ইলিশ ধরা নিষেধ- আশ্বিন মাসে।
যে গাছ ৫০০-৬০০ বছর পর্যন্ত জীবিত থাকতে পারে- দেবদারু।
ফসলের দাম কমে যাবার কারণ- বাম্পার ফলন।
যন্ত্রপাতি ক্রয় যে ধরনের কৃষি সমবায়ের অন্তর্ভুক্ত কাজ- কৃষি উপকরণ।
কৃষি উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা যে ধরনের কৃষি সমবায়ের কাজ- কৃষি উৎপাদন।
অল্প জায়গায় একসাথে অধিক চারা উৎপাদন করা যায় যে নার্সারিতে- বেড ।
কাঠ ‘সিজনিং’ এর অর্থ- কাঠের আর্দ্রতা কমানাে।
বাংলাদেশে বন সংরক্ষিত আইন চালু হয়- ১৯৯০ সালে।
আমাদের দেশে বনভূমির পরিমাণ- ১৭ ভাগ।
সিসিএ-এর মধ্যে ক্রোমিক অক্সাইডের পরিমাণ- ৪৭.৫%।
আরডিভি টিকা যে রােগ প্রতিরােধ করে– ককসিডিওসিস।
৩২ কেজি ওজনের মর্দা ভেড়ার জন্য মাচার মেঝেতে জায়গা লাগে- ০.৫৫-০.৭৫ বর্গমিটার।
বনে মজুদ থাকা কাঠের পরিমাণকে বলে- গ্রোয়িং স্টক।
যে উদ্ভিদের বীজ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রােপণ করতে হয়- গর্জন।
কৃত্রিম প্রজনন পদ্ধতি ব্যবহার করে পাওয়া যায়- উন্নত জাতের সংকর বাছুর।
বাছুরকে যেটি খাওয়ানাে গুরুত্বপূর্ণ- শাল দুধ।
নতুন ব্লেড দিয়ে নাভি রঞ্জু যে দূরত্বে কাটা হয়- নাভি থেকে ৫ সে.মি. দূরে।
হাত দিয়ে দুগ্ধ দোহনের সময় গাভির যে পাশ থেকে দোহন করা হয়- বাম।
সমতল ভূমির বনের পরিমাণ- ১.২৩ লক্ষ হেক্টর।
ঝাউ বীজ বায়ুরােধক পাত্রে সংরক্ষণ করা হয়- ৫-৭ মাস।
কিলন পদ্ধতিতে কাঠের সিজনিং করলে পানির পরিমাণ নামিয়ে আনা হয়- ১২%।
সুন্দরবনের মােট আয়তন– ৬,০১৭ বর্গকিলােমিটার।
গাছ কাটার সময় যে দিকে গাছ পড়বে সেই দিকে কুড়াল দিয়ে কাটা হয়- দুই-তৃতীয়াংশ।
বাংলাদেশের ম্যানগ্রোভ বনভূমি রয়েছে- ৩টি জায়গায়।
যে জাতের ধানটি আমন মৌসুমে চাষ করা উচিত- ব্রি-ধান ৫৬।
ধানের খড়ের প্রাচীরে জৈব পদার্থ থাকে- সেলুলােজ, হেমিসেলুলােজ ও লিগনিন।
বায়ােগ্যাস তৈরিতে ব্যবহার করা হয়- গােবর।
হিমায়িত মাংসের দিকে আগ্রহ রয়েছে যে অঞ্চলের মানুষের- শহর।
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের বনকে বলে- ম্যানগ্রোভ বন।।
সুন্দরবনের অধিকাংশ উদ্ভিদের বায়বীয় মূল রয়েছে – উর্ধ্বমুখী।
উদ্ভিদের বংশ বিস্তারের উপকরণ হলাে- বীজ।
মিনিপুকুরে যে মাছটি ভালাে হয়- সরপুঁটি।
কমন কার্প হয়-২ ধরনের।
পাহাড়ি বনের প্রধান বৃক্ষ- সেগুন।
অর্থনৈতিক ভিত্তিতে নার্সারি– ২ প্রকার।
বাংলাদেশের বনাঞ্চলকে প্রধানত ভাগ করা যায়- পাঁচভাগে।
একজন মানুষের বছরে দুধ পান করা উচিত- ৯০ লিটার।
বাণিজ্যিক খামার স্থাপনে ন্যূনতম গাভি প্রয়ােজন- ৫টি।
খরা-বন্যা-জলােচ্ছাস এ তিনটির কারণেই হয়ে থাকে- রােগ বালাইয়ের প্রাদুর্ভাব।
আদর্শ পুকুরের পানির গভীরতা সাধারণত- ০.৭৫ মিটার।
খরার সময় যেটি বৃদ্ধি পাওয়ায় উদ্ভিদের পাতা ঝরার ঘটনাটি ঘটে- ইথিলিন।
খরায় পশুপাখি রক্ষার জন্য যে ফসলের চাষ বৃদ্ধি করতে হবে- কাঠাল।
উপকূলীয় এলাকায় বড় ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ- জলােচ্ছ্বাস।
বন্যাপ্রবণ এলাকায় বন্যার সময় মাছ চাষ করা যেতে পারে- খাচায়।
শুকনাে পদ্ধতিতে বীজ নিষ্কাশন করা হয়- জারুল।
একত্রে বেশি কাঠ সিজনিং করার জন্য উপযােগী পদ্ধতি- কিলন ড্রাইং।
পানির পরিবেশ দূষণ রােধে প্রতি শতাংশে চুন দিতে হয়-১ কিলােগ্রাম হারে।
ধান, মাছ ও গলদার সমন্বিত চাষে জমিতে কমপক্ষে যতটুকু পানি থাকতে হবে– ১২-১৫ সেমি।
অ্যারেনকাইমা টিস্যুতে যে উপাদানটি থাকে- অক্সিজেন।
উদ্ভিদের বেঁচে থাকার জন্য অপরিহার্য- কার্বন ডাইঅক্সাইড।
বায়ুমণ্ডলে CO, বৃদ্ধি পেলে সালােকসংশ্লেষণ- বৃদ্ধি পায়।
উপকূলীয় অঞ্চলে বৃদ্ধি পাচ্ছে- লবণাক্ততার পরিমাণ।
সামুদ্রিক মৎস্য বিচরণ এলাকা পরিবর্তনের কারণ- জলবায়ুর পরিবর্তন।
ব্রি ধান-৫৫ এর গাছের গড় উচ্চতা- ১০০ সেমি.।
১৯৮৩ সালে যে এলাকার জমিতে স্থায়ী জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়- ভবদহ বিল, যশাের।
তেলসুরের বীজ রােপণ করতে হয়- ২৪ ঘণ্টার মধ্যে।
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় একটি দেশে বন থাকা প্রয়ােজন- ২৫ শতাংশ।
পুকুরে সার প্রয়ােগের কারণ- মাছের খাদ্য উৎপাদন।
নাইলােটিকা একক চাষের ক্ষেত্রে প্রতি শতাংশ পুকুরে পােনা ছাড়তে হয়- ৩০-৩৫টি।
রাজপুঁটি মাছের জন্য উত্তম খাবার- চালের কুড়া।
অনেক ফসল পত্ররন্ধের আকার কমিয়ে দেয়- তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে।
অনাবৃষ্টি বা বৃষ্টিপাতের স্বল্পতার কারণে জমিতে ঘাটতি দেখা যায়- মৃত্তিকা পানির।
মাছের প্রাকৃতিক খাদ্যের মধ্যে ফাইটোপ্লাংকটন নয়- ড্যাফনিয়া।
তাপমাত্রা ১ সে. বাড়লে ফসলের পরিপক্বতা- ৫-৭% হ্রাস পায়।
ফসলের পরিপকৃতার সময়কাল কমলে যে ফসলের ফলন কমে- গম।
সংবেদনশীল ফসলের বৃদ্ধি পর্যায়ে তাপমাত্রা বেশি হলে ফল ও ফুল আসে- তাড়াতাড়ি।
মাছের চামড়ায় প্রচুর পরিমাণে যে ভিটামিন পাওয়া যায়- ভিটামিন-সি।
খুলনা ও বাগেরহাট অঞ্চলে রােপা ‘ আমনের জনপ্রিয় জাত- দিশারী।
হ্যালােফাইটস ফসল- গােলপাতা।
বেশি তাপমাত্রা সহনশীল- মাছ শিং, মাগুর।
ফসলের খরা সহ্য করণে কৌশল ব্যবহৃত হয়- ছয়টি।