শিক্ষা

হাবল টেলিস্কোপ

২৪ এপ্রিল ১৯৯০ শাটল মিশন STS-31 দ্বারা স্পেস শাটল ডিসকভারি দিয়ে একটি টেলিস্কোপ পাঠানাে হয় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরে। নাম ‘হাবল টেলিস্কোপ’। পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে ৫৯৬ কিলােমিটার উচুতে এর কক্ষপথে স্থান হয় টেলিস্কোপটির। এটি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের লুকানাে সৌন্দর্য আমাদের।

চোখের নাগালে নিয়ে এসেছে এবং আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি বদলে দিয়েছে। মােট । পাঁচবার মহাকাশে এ টেলিস্কোপে নতুন যন্ত্রপাতি লাগানাে হয়েছে। এর ফলে শুধু টেলিস্কোপের আয়ুই বাড়েনি, মেরামতের কাজ চালানাের সুবাদে, সেটি বিশ্বের ।

সবচেয়ে বিখ্যাত টেলিস্কোপ হয়ে উঠেছে। ছবির মানও উত্তরােত্তর বেড়ে চলেছে। হাবলের কল্যাণেই জানা গেছে যে মহাকাশের বয়স ১২০০-১৩০০ কোটি বছর।

মার্কিন জ্যোতির্বিজ্ঞানী অ্যাডউইন পি হাবল (১৮৮৯-১৯৫৩) প্রথম মহাজাগতিক বসমূহের বু-শিফট আর রেড-শিফট দেখিয়ে প্রমাণ করতে সক্ষম হন যে, এ মহাবিশ্ব সম্প্রসারণশীল আর প্রতিটি বস্তু একটা আরেকটা থেকে ক্রমশই দূরে সরে যাচ্ছে।

আর এ প্রমাণের ওপর ভিত্তি করেই পরবর্তীতে মহাবিস্ফোরণ তত্ত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তাই এ বিজ্ঞানীকে সম্মান জানিয়ে হাবল টেলিস্কোপের নামকরণ করা হয়।

এই বিভাগ থেকে আরও পড়ুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button