- হোম
- একাডেমি
- সাধারণ
- নবম-দশম শ্রেণি
- আমার লেখালেখি ও হিসাব
পাঠ্যবিষয় ও অধ্যায়ভিত্তিক একাডেমিক প্রস্তুতির জন্য আমাদের উন্মুক্ত শিক্ষায় অংশগ্রহণ করুন।
আমার লেখালেখি ও হিসাব
অফিস বাটন এবং এর অপশনসমূহ
ওয়ার্ড ২০০৭ চালু করার পরে একটি উইন্ডো খুলবে। এ উইন্ডোর উপরের বাম দিকের কোনায় আইকনটি হলো অফিস বাটন। এ বাটনটি ক্লিক করলে যে অপশনগুলো পাওয়া যায় সেগুলো চিত্রে দেখানো হলো।
এ অপশনগুলোর মধ্যে বেশি প্রয়োজনীয়গুলো হলো-
নিউ: নতুন ডকুমেন্ট খুলতে এটা ক্লিক করতে হয়।
ওপেন: পূর্বে সংরক্ষণ করা কোনো ডকুমেন্ট খুলতে এটা ক্লিক করতে হয়।
সেইভ: ডকুমেন্টকে সংরক্ষণ করতে এখানে ক্লিক করতে হয়।
৫৫
সেইভ এজ: একই ডকুমেন্টকে ভিন্ন নামে সংরক্ষণ করতে এখানে ক্লিক করতে হয়। এর মাধ্যমে কোনো ডকুমেন্টকে অপরিবর্তিত রেখে নতুন নামে সংরক্ষণ করে তার ওপর কাজ করা যায়।
ক্লোজ: খোলা ডকুমেন্ট বন্ধ করার জন্য এখানে ক্লিক করতে হয়।
লেখালেখির সাজসজ্জা: ফন্ট স্টাইল নির্বাচন এবং এর সাইজ ও রং নির্ধারণ
তোমরা ইতোমধ্যে ওয়ার্ড প্রসেসর ব্যবহার করে লেখালেখি করতে শিখে গেছো। এ লেখাগুলোকে একটু সাজিয়ে-গুছিয়ে উপস্থাপন করলে কেমন হয়? নিশ্চয়ই তোমাদের অনেক ভালো লাগবে। ওয়ার্ড প্রসেসরের ভাষায় এ কাজটিকে "ফরমেটিং টেক্সট" বলা হয়।
ওয়ার্ড প্রসেসরে লেখালেখি করার জন্য বিভিন্ন স্টাইলের অক্ষর রয়েছে। এগুলোকে বলা হয় ফন্ট। লেখালেখির সাজসজ্জায় প্রথমেই দেখতে হয় লেখাটি কোন ধরনের ফন্টে হবে। ফন্ট নির্বাচনের কাজটি করতে হয় হোম মেনুর ফন্ট গ্রুপের ফন্টের নামের ড্রপ-ডাউন বক্স থেকে। এখানে অসংখ্য ফন্টের মধ্য থেকে তোমার পছন্দমতো একটা ফন্ট বেছে নাও। অনেক সময় লেখার মাঝখানে ভিন্ন স্টাইলের ও সাইজের ফন্ট ব্যবহারের প্রয়োজন হতে পারে। সেক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত লেখাটিকে নির্বাচন করে ফন্ট গ্রুপের ফন্ট নামের ড্রপ-ডাউন বক্স থেকে ফন্ট নির্বাচন করে দিলে লেখাটি ঐ ফন্টে হবে। ফন্ট সাইজ নির্ধারণ করার জন্য ফন্ট নামের পাশে লেখা স খ্যার ড্রপ-ডাউন বক্সে ক্লিক করে ঈপ্সিত সংখ্যা নির্বাচন করতে হবে। তোমরা তোমাদের ইচ্ছেমতো ফন্টের রং নির্ধারণ করতে পার। এজন্য ফন্ট গ্রুপের আইকনের ড্রপ-ডাউন বক্সে ক্লিক করে ফন্টের রঙ নির্বাচন করতে হবে।
হোম ট্যাবের ফন্ট গ্রুপে ফন্ট বিষয়ক আরও অনেক সুবিধা আছে। তোমরা সেগুলো ব্যবহার করে দেখতে পারো।
লেখালেখির সাজসজ্জা
বুলেট, নম্বর এবং লাইনের ব্যবধান
আমাদের ফল
আমাদের নদী
আম
১. পদ্মা
জাম
২. মেঘনা
লিচু
৩. যমুনা
কাঁঠাল
৪. সুরমা
৫. ভৈরব
নারকেল
৬. তিস্তা
আমরা অনেক সময় বিভিন্ন রকমের তালিকা করে থাকি। এসব তালিকায় ধারাবাহিকতা রাখার জন্য কোনো চিহ্ন, বর্ণ বা সংখ্যা ব্যবহার করে থাকি। এগুলোকে ওয়ার্ড প্রসেসরের ভাষায় বুলেট ও নম্বর বলা হয়।
সম্পর্কিত প্রশ্ন সমূহ