- হোম
- একাডেমি
- সাধারণ
- নবম-দশম শ্রেণি
- অম্ল, ক্ষারক ও লবণের ব্যবহার
পাঠ্যবিষয় ও অধ্যায়ভিত্তিক একাডেমিক প্রস্তুতির জন্য আমাদের উন্মুক্ত শিক্ষায় অংশগ্রহণ করুন।
অম্ল, ক্ষারক ও লবণের ব্যবহার
ক্ষারকের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য
অষ্টম শ্রেণিতে তোমরা ক্ষারক ও ক্ষার কী তা জেনেছ। এখন এ অধ্যায়ে এদের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য জানা যাক।
নির্দেশকের সাথে বিক্রিয়ার মাধ্যমে রং পরিবর্তন: তোমরা সবাই জানো সকল ক্ষারক লাল লিটমাস কাগজের
রং পরিবর্তন করে নীল করে। এছাড়া আরো কিছু নির্দেশক আছে, যেগুলো নিয়মিতভাবে পরীক্ষাগারে ব্যবহৃত হয়। (যেমন- মিথাইল অরেঞ্জ, মিথাইল রেড, ফেনলফথেলিন) এগুলোও রং পরিবর্তন করে।
টেবিল: ৭.০১ এ কোন ক্ষারক নির্দেশক কী ধরনের রং পরিবর্তন করে তা দেখানো হলো।
টেবিল ৭.০১: ক্ষারক ও নির্দেশকের বিক্রিয়ার ফলে রং পরিবর্তন
নির্দেশক | নির্দেশকের রং | ক্ষারকের ধারণকৃত রং |
লাল লিটমাস কাগজ | লাল | নীল |
মিথাইল অরেঞ্জ | কমলা | হলুদ |
মিথাইল রেড | লাল | হলুদ |
ফেনলফথেলিন | বর্ণহীন | গোলাপি |
পানিতে দ্রবণীয় ক্ষারক অর্থাৎ ক্ষারসমূহ পানিতে হাইড্রক্সাইড আয়ন (OH-) উৎপন্ন করে।
ক্ষারক এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ উৎপন্ন করে। ক্ষারক ও এসিড পরস্পর বিপরীতধর্মী পদার্থ এবং বিক্রিয়া করে একে অপরকে নিষ্ক্রিয় করে নিরপেক্ষ পদার্থ লবণ ও পানি তৈরি করে। পরে তোমরা আরো বিস্তারিতভাবে এই বিক্রিয়া শিখবে।
সম্পর্কিত প্রশ্ন সমূহ